1. bangalirbarta@gmail.com : বাঙ্গালীর বার্তা : বাঙ্গালীর বার্তা
  2. info@www.bangalirbarta.com : বাঙ্গালীর বার্তা :
বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ০৪:০১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা ২৬ লক্ষ ভারতীয় কাজ করে বাংলাদেশে যা প্রমাণ করতে পারেননি তিনি: তারিন রাশিয়ায় ৮.৭ মাত্রায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির সম্ভাবনায় সতর্কতা জারি ৩০ জুলাই লাল রঙে প্রতিবাদের ঝড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রাউজানে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, গিয়াস চৌধুরীর পদ স্থগিত অবশেষে জানা গেল নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ! কিছু দল পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচনে যাবে না বলে শপথ করেছে: ফখরুল ইসলাম জুলাই সনদের খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি: জাভেদ রাসিন রংপুরে হিন্দু পাড়ায় হামলার ঘটনায় যা জানালেন প্রেস সচিব কুমিল্লায় ট্রিপল মার্ডার মামলায় গ্রেপ্তার বিএনপি নেতা শাহ আলম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অস্বীকৃতি জানালেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

তৌফিক ই ইলাহি বিশেষ প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫
  • ২৮ বার পড়া হয়েছে

বাঙ্গালীর বার্তা: লন্ডনে সফরত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুরোধে সাড়া দেননি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে পাচার হওয়া কয়েক বিলিয়ন ডলার উদ্ধারের প্রচেষ্টায় বৃটেন সরকারের জোরালো সমর্থন আদায়ের প্রেক্ষিতে স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা জানায় বাংলাদেশ। তবে তাতে সাড়া দেননি স্টারমার। বৃটিশ গণমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

গণমাধ্যমটিকে দেওয়া সাক্ষাতকারে ড. ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া বিপুল পরিমাণ অর্থ উদ্ধারে সহযোগিতা করা বৃটেনের ‘নৈতিক দায়িত্ব’। কেননা পাচার হওয়া ওই অর্থের বেশির ভাগই বৃটেনে রয়েছে। তবে ড. ইউনূস বলেছেন, এখনও এ বিষয়ে সাক্ষাৎ করতে রাজি হননি স্টারমার।

প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, তার (বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী) সঙ্গে আমার সরাসরি কোনো আলোচনা হয়নি। তবে স্টারমার বাংলাদেশের পাচারকৃত অর্থ উদ্ধারে সমর্থন করবেন বলে আশা ব্যক্ত করেছেন তিনি। ড. ইউনূস বলেন, ‘এগুলো চুরির টাকা।’

এদিকে যুক্তরাজ্য সরকারের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে এখন সাক্ষাৎ করার কোনো পরিকল্পনা কিয়ার স্টারমারের নেই। এ বিষয়ে আর কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি তারা।

তবে প্রধান উপদেষ্টা জানিয়েছেন, ইতোমধ্যে অর্থ উদ্ধারে কিছু সহায়তা করছে বৃটেন। কেননা পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে বাংলাদেশকে সহায়তা দিতে দেশটির নৈতিক ও আইনগত দায়িত্ব রয়েছে বলে মনে করেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, এসব অর্থ ফেরত আনতে বৃটেন সরকারের আরও সমর্থন আদায় করাই ছিল এবারের লন্ডন সফরের উদ্দেশ্য।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট