1. bangalirbarta@gmail.com : বাঙ্গালীর বার্তা : বাঙ্গালীর বার্তা
  2. info@www.bangalirbarta.com : বাঙ্গালীর বার্তা :
বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
এবার পাকিস্তান থেকে আনা ৩২ টন পাখির খাদ্যে ২৫ টনই নিষিদ্ধ পপি বীজ একীভূত পাঁচ ব্যাংক: শুরু হলো প্রক্রিয়া বসানো হলো প্রশাসক সাবেক ইউপি সদস্যকে আটকে রেখে ৭০ লাখ দাবি,পরেরদিন মিলল লাশ নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র জোহরান মামদানি এক নজরে দেখে নিন ২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী তালিকা সংকটে পড়েছে পোশাক শিল্প, কার্যাদেশ যাচ্ছে অন্য দেশে মেট্রোরেলে ত্রুটিপূর্ণ বিয়ারিং প্যাড দ্রুত বদলানোর সিদ্ধান্ত দেশে পুলিশের ওপর একের পর এক হামলা, মাঠ পর্যায়ে কঠোর নির্দেশনা উত্তরায় সার্জেন্টকে হুমকি ‘৫ আগস্টে আমরা পুলিশ মেরে ঝুলিয়ে রেখেছি’ বরিশালে অপসো ফার্মার ৫০০ শ্রমিক ছাঁটাই, সড়কে বিক্ষোভ

সব রাজনৈতিক দলের অঙ্গীকারনামা চেয়েছে ঐকমত্য কমিশন

আবুল হাসান মুন্সি রাজধানী প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫
  • ৫৪ বার পড়া হয়েছে

বাঙ্গালীর বার্তা:  বহুল কাঙ্ক্ষিত জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে অঙ্গীকার চেয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এ জন্য সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গতকাল শনিবার চিঠি পাঠিয়েছে কমিশন। দলগুলোকে বলা হয়েছে, সনদের খসড়া পড়ে অঙ্গীকারনামা পাঠাতে।জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে অংশগ্রহণ করা দলগুলোর কাছে কমিশনের তৈরি করা ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর খসড়া পাঠানো হয়েছে। কোনো ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী হলে দলীয় প্রধানের পদে থাকতে পারবেন না, কেউ ১০ বছরের বেশি প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকতে পারবেন না, সংসদ হবে দুই কক্ষবিশিষ্ট- এসব বিষয় উঠে এসেছে জুলাই সনদের খসড়ায়।

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ খসড়াপ্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আমাদের সময়কে বলেন, আমরা খসড়ার কপি পেয়েছি। এখনও পুরোপুরি দেখার সুযোগ হয়নি। কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা রয়েছে। আমরা পুরো খসড়াটি ভালোভাবে পড়ে মতামত দেব। এ ছাড়া এবি পার্টির সভাপতি মজিবুর রহমান মঞ্জু এবং ১২-দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদাও খসড়া প্রাপ্তি নিশ্চিত করেছেন।

গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। কমিশনের প্রথম বৈঠক হয় ১৫ ফেব্রুয়ারি। এরপর ধাপে ধাপে ইস্যুভিত্তিক আলোচনার পর দলগুলোর প্রস্তাবনা ও নোট অব ডিসেন্টসহ খসড়া প্রস্তুত করে পাঠানো হয়েছে। খসড়ায় কিছু প্রস্তাবনা নির্বাচনের আগেই বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি রয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই জাতীয় সনদ সাংবিধানিক ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদানের অঙ্গীকার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে চেয়েছে কমিশন। জুলাই সনদের সব বিধান, নীতি ও সিদ্ধান্ত সংবিধানে অন্তর্ভুক্তিকরণ নিশ্চিত করার কথাও বলা হয়েছে খসড়ায়। এ ছাড়া সনদের বৈধতা নিয়ে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না; সনদের কোনো বিধান, প্রস্তাব বা সুপারিশের ব্যাখ্যার চূড়ান্ত মীমাংসার এখতিয়ার আপিল বিভাগের ওপর ন্যস্ত করা; গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক তাৎপর্যকে সাংবিধানিক বা রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া; জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানকালে সংঘটিত সব হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করা; অভ্যুত্থানের শহীদদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান এবং আহতদের সহায়তা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করা বাস্তবায়নযোগ্য হিসেবে বিবেচিত প্রস্তাব নির্বাচনের আগে সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করার কথা বলা হয়েছে খসড়ায়।

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো খসড়ায় প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য আনার অঙ্গীকারও চাওয়া হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে। অঙ্গীকারনামায় বলা হয়-

যেহেতু বাংলাদেশের সাংবিধানিক কনভেনশনের অংশ হিসেবে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে কার্যত কোনো সংবিধান না থাকা সত্ত্বেও ওই সময়ের সব কার্যাবলি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মহান শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১৯৭২ সালের সংবিধানে সন্নিবেশিত করে এর আইনি ও সাংবিধানিক বৈধতা প্রদান করা হয়। একইভাবে যেহেতু ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর গণ-অভ্যুত্থান-উত্তর সময়ে প্রধান বিচারপতি পদত্যাগ করে উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথগ্রহণ, অতঃপর অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি পদের দায়িত্বগ্রহণ এবং পরে প্রধান বিচারপতি পদে ফিরে যাওয়াসংক্রান্ত কোনো আইনি কাঠামো না থাকা সত্ত্বেও রাজনৈতিক দল ও জোটসমূহের রূপরেখা ও অঙ্গীকারের ভিত্তিতে ওই ধরনের কার্যাবলিকে বৈধতা দিয়ে পরবর্তী সংসদ গণ-অভ্যুত্থানে প্রদত্ত জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়ে সাংবিধানিক কনভেনশন এবং গণতন্ত্রকে সংহত করে। সুতরাং উল্লিখিত গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, জনগণের ইচ্ছার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ এবং সাংবিধানিক কনভেনশন বজায় রেখে ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে জনগণের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে আমরা নিম্নস্বাক্ষরকারীগণ এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যেÑ

১) জনগণের অধিকার ফিরে পাওয়া এবং গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুদীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে হাজারো মানুষের জীবন ও রক্তদান এবং অগণিত মানুষের সীমাহীন ক্ষয়ক্ষতি ও ত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে অর্জিত সুযোগ এবং তৎপ্রেক্ষিতে জন-আকাক্সক্ষা প্রতিফলন হিসেবে দীর্ঘ ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে প্রণীত ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে গৃহীত নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দলিল হিসেবে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করব।

২) এই রাষ্ট্রের মালিক জনগণ; তাদের অভিপ্রায়ই সর্বোচ্চ আইন এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় জনগণের অভিপ্রায় প্রতিফলিত ও প্রতিষ্ঠিত হয় রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে, এমতাবস্থায় আমরা রাজনৈতিক দল ও জোটসমূহ সম্মিলিতভাবে দীর্ঘ আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে জনগণের অভিপ্রায়ের সুস্পষ্ট ও সর্বোচ্চ অভিব্যক্তি হিসেবে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ প্রণয়ন করেছি বিধায় এই সনদের সকল বিধান, নীতি ও সিদ্ধান্ত সংবিধানে অন্তর্ভুক্তকরণ নিশ্চিত করব এবং বিদ্যমান সংবিধান বা অন্য কোনো আইনে ভিন্নতর কিছু থাকলে সেই ক্ষেত্রে এই সনদের বিধান/প্রস্তাব/সুপারিশ প্রাধান্য পাবে।

৩) এই সনদের কোনো বিধান, প্রস্তাব বা সুপারিশের ব্যাখ্যা সংক্রান্ত যে কোনো প্রশ্নের চূড়ান্ত মীমাংসার এখতিয়ার বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের ওপর ন্যস্ত থাকবে।

৪) ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর প্রতিটি বিধান, প্রস্তাব ও সুপারিশ সাংবিধানিক ও আইনগতভাবে বলবৎ হিসেবে গণ্য হবে বিধায় এর বৈধতা, প্রয়োজনীয়তা, কিংবা জারির কর্তৃত্ব সম্পর্কে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না।

৫) ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এ বাংলাদেশের সামগ্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা তথা সংবিধান, বিচারব্যবস্থা, নির্বাচন ব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, পুলিশি ব্যবস্থা ও দুর্নীতি দমন ব্যবস্থার বিষয়ে যেসব প্রস্তাব/সুপারিশ লিপিবদ্ধ রয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নে সংবিধানের প্রয়োজনীয় সংশোধন, সংযোজন, পরিমার্জন, লিখন ও পুনর্লিখন এবং বিদ্যমান আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধন, পরিবর্তন, পরিমার্জন, লিখন, পুনর্লিখন বা নতুন আইন প্রণয়ন, প্রয়োজনীয় বিধি প্রণয়ন বা বিদ্যমান বিধি ও প্রবিধির পরিবর্তন বা সংশোধন করব।

৬) আমরা ঐকমত্যে স্থির হয়েছি যে, গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম এবং বিশেষত ২০২৪ সালের অভূতপূর্ব গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক তাৎপর্যকে সাংবিধানিক তথা রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া হবে।

৭) আমরা সম্মিলিতভাবে ঘোষণা করছি যে, রাষ্ট্র ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানকালে সংঘটিত সব হত্যাকাণ্ডের বিচার, শহীদদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান ও শহীদ পরিবারসমূহকে যথোপযুক্ত সহায়তা প্রদান এবং আহতদের সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসনে ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে।

৮) আমরা এই মর্মে একমত যে, জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এর যে সব প্রস্তাব/সুপারিশ অবিলম্বে বাস্তবায়নযোগ্য বলে বিবেচিত হবে সেগুলো কোনো প্রকার কালক্ষেপণ না করেই পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসমূহ সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করবে।

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব বাধা দূর হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এ বিষয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক ড. আল মাসুদ হাসানুজ্জামান আমাদের সময়কে বলেন, জুলাই সনদের বিষয়ে যদি এক ধরনের ঐকমত্য আসে, বিশেষ করে নির্বাচনসহ প্রধান বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে যদি ঐকমত্য হয়, তা হলে নির্বাচন সহজতর হবে।

খসড়ায় আইনসভা গঠন প্রক্রিয়ার বিষয়ে বলা হয়েছে- আইনসভা গঠন সংবিধানে যুক্ত হবে। তাতে একটি দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদের কথা বলা হয়েছে। যার নিম্নকক্ষ জাতীয় সংসদ এবং উচ্চকক্ষ সিনেট ১০০ সদস্য নিয়ে গঠিত হবে। এতে রাজনৈতিক দলগুলোর সায় রয়েছে। তবে গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে বিএনপিসহ কয়েকটি দল আপত্তি তুলেছে। খসড়ায় উচ্চকক্ষ গঠনের বিষয়ে বলা হয়েছে, নিম্নকক্ষের নির্বাচনে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধি বা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হবে।

খসড়ায় যেসব মৌলিক বিষয় প্রস্তাব করা হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- সংবিধান সংশোধনের জন্য সংসদের উভয় কক্ষের (নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষ) দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সমর্থন প্রয়োজন হবে। তবে প্রস্তাবনাসহ সুনির্দিষ্ট কতগুলো অনুচ্ছেদ যেমন- ৮, ৪৮, ৫৬, ১৪২ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা, (যেটি ৫৮খ, ৫৮গ, ৫৮ঘ, ৫৮৬ অনুচ্ছেদ হিসেবে সংবিধানে যুক্ত হবে তা) সংশোধনের ক্ষেত্রে গণভোটের প্রয়োজন হবে।

রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতির পরিবর্তন সংক্রান্ত বিষয়ে বামধারার কয়েকটি রাজনৈতিক দল আপত্তি দিয়েছে। তারা সংশ্লিষ্ট ইস্যুতে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে। এ বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়েছে, সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি অংশে ‘সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি’ উল্লেখ থাকবে।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যকার ক্ষমতার ভারসাম্য সংক্রান্ত প্রস্তাবনায় কিছু বিষয়ে বিএনপি, এনডিএম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ১২ দলীয় জোট ও এলডিপি আপত্তি দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী পদে যিনি থাকবেন তিনি দলীয় প্রধানের পদে থাকতে পারবেন না এমন বিধান যুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। এতে বিএনপি আপত্তি দিয়েছে।

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্দেশে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪৮(৩) সংশোধনীর প্রস্তাব করে কারও পরামর্শ বা সুপারিশ ছাড়াই নিজ এখতিয়ারবলে রাষ্ট্রপতি নিম্নলিখিত পদে নিয়োগ প্রদান করতে পারবেন : (১) জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ, (২) তথ্য কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ, (৩) বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ, (৪) আইন কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ, (৫) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, (৬) এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ। এগুলোর মধ্যে ৫ ও ৬নং প্রস্তাবে বিএনপি, এনডিএম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ১২ দলীয় জোট ও এলডিপি আপত্তি দিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান নিয়ে আপত্তি রয়েছে বিএনপি, এনডিএম, ১২ দলীয় জোট ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের। এ ছাড়া তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা : বিদ্যমান সংবিধানের ১২৩ (৩) অনুচ্ছেদ সংশোধন করার বিধান সংযুক্ত করার কথা বলা হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট